Header Ads

মানিব্যাগ পেছনের পকেটে রাখলে হতে পারে কঠিন রোগ | ডা আবিদা সুলতানা

মানিব্যাগ পেছনের পকেটে রাখলে হতে পারে কঠিন রোগ, আবিদা সুলতানা, Dr Abida Sultana, health, fitness, healthy life, সফলতার সূত্র, আসুন সুস্থ থাকি, মানসিক

অধিকাংশ মানুষেরই পেছনের পকেটে মানিব্যাগ রাখার অভ্যাস রয়েছে। এই অভ্যাসের জেরে কী কী রোগ হতে পারে, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। এই মানিব্যাগই হয়ে উঠতে পারে একাধিক রোগের কারণ।

সাম্প্রতিককালে এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানিব্যাগ কোমরে ব্যথা, সায়াটিকা পেইনসহ একাধিক সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। কারণ মানিব্যাগের মধ্যে রাখা কয়েন, কার্ডসহ বিভিন্ন কঠিন পদার্থ আমাদের বসার বা দাঁড়ানোর ভঙ্গিতে সমস্যা তৈরি করে।

পেলভিসের সমস্যা :  গবেষকদের দাবি, আমাদের মেরুদণ্ডের ঠিক নিচে থাকে পেলভিস। এই অবস্থায় আমরা যখন কোথাও বসি, পেলভিস মাটির সঙ্গে অনুভূমিক থাকে না। ফলে মেরুদণ্ডের ওপর চাপ পড়ে। পেলভিসেও বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সায়াটিকার ব্যথা : পেলভিসের মধ্যে দিয়েই সায়াটিকা নার্ভ পায়ের দিকে যায়। দীর্ঘক্ষণ মানিব্যাগ পকেটে রেখে বসে থাকলে সায়াটিকা নার্ভের ওপর চাপ পড়ে। যার ফলে সায়াটিকার ব্যথা হতে পারে।

পিঠ ও কোমরে ব্যথা : পেলভিস অংশ অনুভূমিক না থাকলে মেরুদণ্ডের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। আর এর জেরে প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে পিঠ ও কোমরে। অনেকেই বর্তমানে এই সমস্যায় ভুগছেন।

ওয়ালেট সিনড্রোম : মানিব্যাগ বা ওয়ালেটের জেরে ওয়ালেট বা পিরিফরমিস সিনড্রোমও দেখা দিতে পারে। মূলত নিতম্বের পেশিগুলো সংকুচিত হয়ে যাওয়ার ফলে এই সিনড্রোম হয়।

অবশ হতে পারে নিম্নাঙ্গ : দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকলে অনেকেরই নিম্নাঙ্গ অবশ হয়ে যায়। এর অন্যতম কারণ হতে পারে মানিব্যাগ। মানিব্যাগ পেলভিস অঞ্চলে চাপ সৃষ্টি করলে রক্তনালী ও নার্ভের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। যা নিম্নাঙ্গ অবশ করে দেয়। 

ডা আবিদা সুলতানা, Dr Abida Sultana, health, fitness, healthy life, সফলতার সূত্র, আসুন সুস্থ থাকি, মানসিক স্বাস্থ্য, asun sustho thaki, mental health

ডা. আবিদা সুলতানা, (এমবিবিএস)
জেনারেল প্রাকটিসার, সিটি হেলথ সার্ভিসেস লিঃ এন্ড সিটি হাসপাতাল লিঃ
মেডিসিন, চর্মরোগ, বাত-ব্যাথা, শিশু ও গাইনী রোগ বিশেষজ্ঞ।
লেকচারার, জেড এইচ সিকদার মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল, ঢাকা।


Follow Me -

Facebook : Dr. Abida Sultana 

Youtube : Dr. Abida Sultana 

X : Dr. Abida Sultana 

tiktik : Dr. Abida Sultana 

No comments

Powered by Blogger.